Home
/
Movies
/
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র ‘আমার বন্ধু রাশেদ’ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিতে নির্মিত চলচ্চিত্র ‘আমার বন্ধু রাশেদ’।
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র ‘আমার বন্ধু রাশেদ’ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিতে নির্মিত চলচ্চিত্র ‘আমার বন্ধু রাশেদ’।
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র ‘আমার বন্ধু রাশেদ’
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিতে নির্মিত চলচ্চিত্র ‘আমার বন্ধু রাশেদ’। ২০১১ সালে মুক্তি পেয়েছিল সিনেমাটি। মুহম্মদ জাফর ইকবালের কিশোর উপন্যাস অবলম্বনে সরকারি অনুদানে সিনেমাটি নির্মাণ করেছেন মোরশেদুল ইসলাম।
প্রেক্ষাপট হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে মফস্বলের ছোট্ট একটা শহর। আর চরিত্রগুলো কয়েকজন স্কুলছাত্রকে কেন্দ্র করে। যার মূল চরিত্র রাশেদ। এ ছাড়া ছবিতে দেখা যায়, একাত্তরের উত্তাল দিনগুলো যখন ছোট ছেলেরা বুঝতে পারছে না, রাজনীতি সচেতন রাশেদ তখন ঠিক তার মতো করে সেটা সবাইকে বুঝিয়ে দিচ্ছে।
একসময় পাকিস্তানি সেনাবাহিনী দেশটির ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে এবং ওই ছোট্ট শহরেও তারা এসে হাজির হয়। ভয়ংকর এক ধ্বংসলীলার সাক্ষী হয়ে থাকে রাশেদ। স্বাধীনতা সংগ্রামের শুরুতে মুক্তিবাহিনীকে সাহায্য করার জন্য এগিয়ে আসে রাশেদের কয়েকজন বন্ধু। কিন্তু যুদ্ধের ডামাডোলে রাশেদ ও তার বন্ধুদের একসময় বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে হয়।
রাশেদ আরও গভীরভাবে জড়িয়ে পড়ে যুদ্ধে। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর সব বন্ধু যখন আবার একত্র হয় ছোট্ট শহরটিতে, তারা আবিষ্কার করে রাশেদ নামের বিচিত্র ছেলেটি আর নেই।
এমনই কিছু অসাধারণ চরিত্রকে কেন্দ্র করে গল্পটির নানা দৃশ্য সাজিয়েছেন নির্মাতা মোরশেদুল ইসলাম। এতে শুধু স্বাধীনতা যুদ্ধই নয় বরং মফস্বল শহরের কয়েকজন কিশোর কীভাবে মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে, তারই চিত্র ফুটে উঠেছে।
আরও পড়ুন: গোঁড়ামি, কুসংস্কার ভাঙার গল্প ‘মাটির ময়না’
এ ছাড়াও সিনেমার বিশেষত্ব নিয়ে নির্মাতা জানান, মুক্তিযুদ্ধে কিশোরদের অংশগ্রহণ দেখে বর্তমান প্রজন্ম যাতে মুক্তিযুদ্ধকে অনুভব করতে পারে এবং অনুপ্রাণিত হয় তা মাথায় রেখে চলচ্চিত্রায়ণের জন্য তিনি এই উপন্যাসটি বেছে নিয়েছেন। আর কিশোরদের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ নিয়ে এটিই তার প্রথম বাংলা চলচ্চিত্র।
‘আমার বন্ধ রাশেদ’ সিনেমার বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন চৌধুরী জাওয়াতা আফনান, রাইসুল ইসলাম আসাদ, পীযুষ বন্দ্যোপাধ্যায়, ওয়াহিদা মল্লিক জলি, গাজী রাকায়েত, রায়ান ইবতেশাম চৌধুরী, ইনামুল হক আরও অনেকে।
একসময় পাকিস্তানি সেনাবাহিনী দেশটির ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে এবং ওই ছোট্ট শহরেও তারা এসে হাজির হয়। ভয়ংকর এক ধ্বংসলীলার সাক্ষী হয়ে থাকে রাশেদ। স্বাধীনতা সংগ্রামের শুরুতে মুক্তিবাহিনীকে সাহায্য করার জন্য এগিয়ে আসে রাশেদের কয়েকজন বন্ধু। কিন্তু যুদ্ধের ডামাডোলে রাশেদ ও তার বন্ধুদের একসময় বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে হয়।
রাশেদ আরও গভীরভাবে জড়িয়ে পড়ে যুদ্ধে। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর সব বন্ধু যখন আবার একত্র হয় ছোট্ট শহরটিতে, তারা আবিষ্কার করে রাশেদ নামের বিচিত্র ছেলেটি আর নেই।
এমনই কিছু অসাধারণ চরিত্রকে কেন্দ্র করে গল্পটির নানা দৃশ্য সাজিয়েছেন নির্মাতা মোরশেদুল ইসলাম। এতে শুধু স্বাধীনতা যুদ্ধই নয় বরং মফস্বল শহরের কয়েকজন কিশোর কীভাবে মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে, তারই চিত্র ফুটে উঠেছে।
আরও পড়ুন: গোঁড়ামি, কুসংস্কার ভাঙার গল্প ‘মাটির ময়না’
এ ছাড়াও সিনেমার বিশেষত্ব নিয়ে নির্মাতা জানান, মুক্তিযুদ্ধে কিশোরদের অংশগ্রহণ দেখে বর্তমান প্রজন্ম যাতে মুক্তিযুদ্ধকে অনুভব করতে পারে এবং অনুপ্রাণিত হয় তা মাথায় রেখে চলচ্চিত্রায়ণের জন্য তিনি এই উপন্যাসটি বেছে নিয়েছেন। আর কিশোরদের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ নিয়ে এটিই তার প্রথম বাংলা চলচ্চিত্র।
‘আমার বন্ধ রাশেদ’ সিনেমার বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন চৌধুরী জাওয়াতা আফনান, রাইসুল ইসলাম আসাদ, পীযুষ বন্দ্যোপাধ্যায়, ওয়াহিদা মল্লিক জলি, গাজী রাকায়েত, রায়ান ইবতেশাম চৌধুরী, ইনামুল হক আরও অনেকে।
কোন মন্তব্য নেই
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন